হোটেলের বাথরুমে ফোঁস ফোঁস শব্দ, কমোডে উঁকি দিতেই হাড়হিম দৃশ্য! যুবক জ্ঞান হারালেন আতঙ্কে – এবেলা

এবেলা ডেস্কঃ

হোটেলের বাথরুমে ঢুকেই থমকে গেলেন যুবক। ফোঁস ফোঁস শব্দ আসছে কমোডের ভিতর থেকে। প্রথমে বুঝতে পারেননি, কিন্তু শব্দটা আরও স্পষ্ট হতেই উঁকি দিতেই দেখেন, হাড়হিম করা দৃশ্য। কমোডের ভিতরেই রয়েছে এক বিশাল আকারের বিষধর গোখরা সাপ! বাথরুমের দরজা বন্ধ করে এই দৃশ্য দেখে সঙ্গে সঙ্গেই জ্ঞান হারান তিনি।

সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, ঘটনাটি ঘটেছে রাজস্থানের আজমেরের পুষ্করের এক হোটেলে। এক পর্যটকের সঙ্গে এমন ভয়াবহ ঘটনা ঘটে, যার ভিডিও এখন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। ওই হোটেলের তিনতলার একটি ঘরের বাথরুমে পাঁচ ফুট লম্বা একটি গোখরা সাপ ঢুকে পড়েছিল। ঘটনাটি সামনে আসতেই হোটেল কর্তৃপক্ষ সঙ্গে সঙ্গে কোবরা টিমকে খবর দেয়। কয়েক ঘণ্টার চেষ্টায় সাপটিকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়।

ভিডিওতে এক মহিলা ও যুবকের কথোপকথন শোনা যায়। তাঁরা দুজনেই জানান, এই ঘটনার পর তাঁদের পক্ষে এই বাথরুমে আর ঢোকা সম্ভব নয়। কমোডে বসার আগেও এখন আতঙ্ক অনুভব করবেন তাঁরা। কীভাবে একটি পাঁচ ফুট লম্বা সাপ হোটেলের তিনতলায় পৌঁছে গেল, তা নিয়ে হোটেল কর্তৃপক্ষও বেশ সংশয়ে রয়েছে। ভিডিওটি ভাইরাল হওয়ার পর অনেকেই মন্তব্য করেছেন, ‘এবার থেকে কোনো হোটেলের বাথরুমে যেতেই ভয় লাগবে’, আবার কেউ লিখেছেন, ‘ভয়ে হাত-পা ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে, এমন অভিজ্ঞতা যেন কারও না হয়।’


থাইল্যান্ডে হোটেলে জানলার বাইরে যা দেখলেন পর্যটক, ভয়ে থরথর করে কাঁপতে লাগলেন

রাজস্থানের মতোই থাইল্যান্ডে হোটেলে ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতার মুখে পড়েছিলেন এক পর্যটক। সকালে ঘুম থেকে উঠে হোটেলের ঘরের জানলার পর্দা সরাতেই তাঁর চোখ কপালে। সদ্য ঘুম ভাঙা চোখে তিনি যা দেখেন, তাতে তিনি সঙ্গে সঙ্গে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। জ্ঞান ফেরার পরেও কয়েক ঘণ্টা ঘরের বাইরে বেরোননি। কী দেখেছিলেন তিনি?

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, থাইল্যান্ডের একটি হোটেলের ঘরের জানলার বাইরে তিনি চারটি বিশাল আকারের অজগর সাপ দেখতে পান। সবগুলোই পাইথন। একটি জানলার ঠিক নীচে, আরও একটি ঘরের বাইরে, এবং বাকি দুটি ঘরের সামনের ঘাসের উপর ঘুরছিল। একসঙ্গে চারটি বিশাল অজগর দেখে তিনি প্রচণ্ড ভয় পেয়ে যান এবং ঘরবন্দি হয়ে থাকেন। পরে তিনি হোটেল কর্মীদের খবর দেন। পর্যটক জানান, থাইল্যান্ডে এসে এমন অভিজ্ঞতার কথা তিনি স্বপ্নেও ভাবেননি। এটি তাঁর জীবনের অন্যতম ভয়াবহ অভিজ্ঞতা।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *